অনুশীলা ঘোষ রাধাকৃষ্ণ লীলার বিভিন্ন অধ্যায় রঙ দিয়ে উদযাপনের কথা বলেছেন।মিশ্র বাহারের সুরে প্রিয়স্মিতা ঘোষ তাঁর মায়ের লেখা গানে অসাধারণ সুরারোপ করেছেন।সর্বোপরি তাঁর প্রশিক্ষিত,পরিশীলিত গায়কী গানটি মনোগ্ৰাহী শ্রুতি মধুর করে তুলেছে।গান টির অলঙ্করনে সৌরভ বাবাই চক্রবর্তীর কথা বলতেই হবে।সম্পুর্ণ গান টি অপূর্ব রূপ পেয়েছে এই তিনজন শিল্পীর হাত ধরেই।
বিখ্যাত কথক শিল্পী অনুরেখা ঘোষ এবং তাঁর নাটমন্দিরের শিল্পী গোষ্ঠী চলচ্চিত্রের মতো গানটির দৃশ্যরূপ দিয়েছেন।হিন্দু পুরাণের স্বাদ গন্ধ অক্ষুন্ন রেখে খাঁটি শাস্ত্রীয় নৃত্যের আঙ্গিকে সম্পূর্ন বাঙালি ঘরানার একটি গান ও চিত্তাকর্ষক দৃশ্যায়ন শ্রোতাদের রঙে রঙে মাতোয়ারা করে তুলবে।
নতুন প্রজন্ম কে আকর্ষিত করার জন্য এই নতুন প্রজন্মের শিল্পীত্রয়ীর অতি সৎ,গিমিকহীন,আনন্দধ্বনি সমৃদ্ধ অনবদ্য উপহার “রঙ দাও হে রঙিলা”।
রোটারি সদনে কোলকাতা তে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করলেন কিংবদন্তি শিল্পী সুপমা শ্রীমতী স্বাগতালক্ষী দাশগুপ্ত এবং হিন্দুস্হানী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের গুরু সঙ্গীতরত্ন নভোদীপ চক্রবর্তী।
