দিঘায় বেআইনি হোটেল উচ্ছেদকে কেন্দ্র করে ধন্ধুমার বাঁধে বৃহস্পতিবার সকালে। গ্রামবাসীদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে লাঠিচার্জ করতে বাধ্য হয় পুলিশ।
যদিও এখন এখনো জট কাটেনি। চারিদিকে বিক্ষিপ্তভাবে রয়েছেন গ্রামবাসীরা। নতুন করে সমস্যা তৈরি হলে পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রচুর পরিমাণে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে এলাকায়।
কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে দিঘায় বেআইনি হোটেল উচ্ছেদ করতে যায় প্রশাসন। সেই সময়ে পুলিশকে বাধা দেয় গ্রামবাসীদের একাংশ। দীর্ঘ আলোচনার পরও সমস্যা মেটেনি। শুরু হয়েছে বেআইনি হোটেল ভাঙার কাজ।
হাইকোর্টের নির্দেশ বৃহস্পতিবার দিঘার মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন চারটি বেআইনি হোটেল উচ্ছেদের জন্য আসেন দিঘা শংকরপুর উন্নয়ন দপ্তরের আধিকারিক ও স্থানীয় কোস্টাল থানার পুলিশ। পুলিশ আসার আগেই গ্রামবাসীরা প্রতিবাদে নামেন। রাস্তার উপর কাঠের গুড়ি প্রতিবাদ করেন তারা ।
তাদের দাবি শুধু এই চারটি হোটেল নয় দিঘায় এধরনের একাধিক হোটেল রয়েছে। ভাঙতে হলে সবগুলি ভাঙা হোক। যখন এই হোটেলগুলি তৈরি হচ্ছিল তখন প্রশাসন কোথায় ছিল সেই প্রশ্ন তোলেন তাঁরা। একাধিক দাবি নিয়ে তারা প্রতিবাদ শুরু করে। পুলিশে এলে পরিস্থিতি ধস্তাধস্তিতে পরিণত হয়।দীর্ঘ কয়েক ঘণ্টা আলোচনার পরও সমস্যা মেটেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। হোটেলে ভাঙার কাজ শুরু করা হয়।