পশ্চিমবঙ্গ রেশন ডিলাক্স অ্যাসোসিয়েশনের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার থাকার পক্ষ থেকে নিমতৌড়ি জেলা শাসক দপ্তরে বিক্ষোভ সমাবেশ এবং ডেপুটেশন দেওয়া হল। বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তাগণ উল্লেখ করেন গতকাল রবিবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলা খাদ্য নিয়ামক বলেছিলেন, প্রত্যেকের বরাদ্দকৃত মাল ডিস্ট্রিবিউশনের পর ক্লোজিং ব্যালেন্স পরের মাসে এডজাস্ট করে দেন। এই কথার কোন বাস্তবতা নেই বলে জানানো হয়
এক নম্বর ব্লকের রঞ্জন নায়ক ডিলারের দু’বছর প্রায় ৫০০ কুইন্টাল চাল আটা মিলে দুবছর কোনো রিকভারি করতে পারেনি। বারবার ডিপার্টমেন্টে জানিয়ে কোন সুরাহা হয়নি। সমস্ত প্রামাণ্য তথ্য ও নথি আছে বলে দাবি করা হয়।
পরপর সে মাল নষ্ট হয়ে গেছে, ড্যামেজ হিসেবে এটাকে স্টক থেকে মাইনাস করে দেওয়ার দাবি করা হয়। জেলার খাদ্য নিয়ামক আশ্বস্ত করেছেন চার দিনের মধ্যে এর সমাধান করবেন।
সাংবাদিক সম্মেলন করে বলেছিলেন ওনারা প্রতি মাসে মাসে কমিশন দিয়ে দেযন। আজকে প্রমাণ দিয়ে বলেন এক একজন ডিলার ৩-৪ মাস কমিশন পায়নি।
২০২১ থেকে ২০২২ ডিসেম্বর থেকে মার্চ থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত চার মাসের মধ্যে প্রত্যেকটি দু-দিন মাল রাতারাতি ঢুকিয়ে দিয়েছে খাদ্য দপ্তর। দাবি করা হয় কুমার দাসের মত আর যাতে কোন ডিলারকে মৃত্যুবরণ করতে না হয়। এদিনের ডেপুটেশনে দাবি করা হয় এসন ডিলাররা যদি দোষী থাকে তাহলে তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক। এদিনের সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য ও সর্বভারতীয় নেতৃত্ব অরুন মুখার্জি, বিশ্বম্ভর দাস, অলক দাস, গৌতম নন্দী, মাজেদ আলী খান প্রমুখ।এছাড়াও একগুচ্ছ দাবি জানানো হয়।