উচ্চ মাধ্যমিকে রাজ্যে তৃতীয় হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুকের হেমিল্টন হাইস্কুলের ছাত্র চন্দ্রবিন্দু মাইতি। বাড়ির দালানেই ছোট চায়ের দোকান আছে এই মেধা ছাত্রের পরিবারের। সেখানেই উপার্জনের উপরে দাঁড়িয়েই পড়াশুনা সহ নিত্য দিনের চাহিদা পুরন হয় উচ্চ মাধ্যমিকে রাজ্যে তৃতীয় স্থানাধিকারীর পরিবারের।
তমলুক থানা এলাকার শঙ্কর আড়া এলাকায় বাড়ি তপন মাইতির। তপন বাবুর বড় ছেলে চন্দ্রবিন্দু। এছাড়াও বাড়িতে আছে তাঁর স্ত্রী ও ছোট ছেলে।
পড়াশুনা ও বাড়ির নিত্যদিনের প্রয়োজন মেটাতে বাবা মায়ের সাথে এই মেধা পড়ুয়ায় মাঝে মধ্যে বসে চায়ের দোকানে।
আগামী দিনে আই আইটিতে রিসার্চ করতে চায় চন্দ্রবিন্দু। কিন্তু পরিবারের আর্থিক টানের কারনে সেই স্বপ্ন পুরন হবে কিনা খুশীর দিনে সেই আতংক তাড়া করে বেড়াচ্ছে রাজ্যে মেধা তালিকায় তৃতীয় স্থানাধিকারীকেওবাবা-মার চা দোকান:ছেলে উচ্চ মাধ্যমিকে রাজ্যে তৃতীয়
উচ্চ মাধ্যমিকে রাজ্যে তৃতীয় হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুকের হেমিল্টন হাইস্কুলের ছাত্র চন্দ্রবিন্দু মাইতি। বাড়ির দালানেই ছোট চায়ের দোকান আছে এই মেধা ছাত্রের পরিবারের। সেখানেই উপার্জনের উপরে দাঁড়িয়েই পড়াশুনা সহ নিত্য দিনের চাহিদা পুরন হয় উচ্চ মাধ্যমিকে রাজ্যে তৃতীয় স্থানাধিকারীর পরিবারের।
তমলুক থানা এলাকার শঙ্কর আড়া এলাকায় বাড়ি তপন মাইতির। তপন বাবুর বড় ছেলে চন্দ্রবিন্দু। এছাড়াও বাড়িতে আছে তাঁর স্ত্রী ও ছোট ছেলে।
পড়াশুনা ও বাড়ির নিত্যদিনের প্রয়োজন মেটাতে বাবা মায়ের সাথে এই মেধা পড়ুয়ায় মাঝে মধ্যে বসে চায়ের দোকানে।
আগামী দিনে আই আইটিতে রিসার্চ করতে চায় চন্দ্রবিন্দু। কিন্তু পরিবারের আর্থিক টানের কারনে সেই স্বপ্ন পুরন হবে কিনা খুশীর দিনে সেই আতংক তাড়া করে বেড়াচ্ছে রাজ্যে মেধা তালিকায় তৃতীয় স্থানাধিকারীকেও।
উচ্চ মাধ্যমিকে চন্দ্রবিন্দু মাইতির প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৪।ছেলের সফলতাকে প্রচন্ড খুশী মাইতি পরিবার।একই সাথে আগামী দিনে কি ভাবে চন্দ্রবিন্দুর লক্ষ্য পুরনে অর্থ সংগ্রহ করা যায় তাই নিয়ে চিন্তায় পুরো পরিবার।জানা গেছে ছেলের পড়াশুনার জন্যে প্রয়োজনীয় অর্থ জোগাড় করতে ইতিমধ্যেই সমস্ত গহনা বিক্রী করেছেন তপন বাবুর স্ত্রী।আগামী দিনে হয়তো তাঁদের শেষ সম্বল বাস্তু জমিটাও বিক্রী করতে হবে বলে আশংকা প্রকাশ করেছেন তপন মাইতি