ডাঃ বিধান চন্দ্র রায়।রাজ্যের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী।গুনী এই মানুষটির জন্ম ও মৃত্যুর তারিখ প্যলা জুলাই।মহান এই মানুষটিকে সম্মান জানাতে সারা দেশে জুড়ে পয়লা জুলাই পালিত হয় চিকিৎস্যক দিবস। এখন সংবাদ পরিবারও নত মস্তকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে
তাঁর প্রতি
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে থাকাকালীন এই বাংলার উন্নয়নে বহু কাজ করেছেন ডাঃ বিধান চন্দ্র রায়।তারই অন্যতম নির্দশন অঘোরকামিনী হাসপাতাল।সৈকত শহর দিঘায় বেরাতে আসা পর্যটক আর এই এলাকার আর্থিক ভাবে পিছিয়ে পড়া হাজার হাজার
মানুষকে সরকারি চিকিতস্যা পরিষেবা পৌঁছে দিতে নিজের মায়ের নামে গড়ে তুলেছিলেন অঘোরকামিনী হাসপাতাল।এর পর কালের নিয়মে বয়ে গেছে বহু বছর।সময়ের চাহিদা মেনে দিঘায় বড় আকারে গড়ে উঠেছে স্টেট জেনারেল হাসপাতাল।আর ততই
কালের অন্ধকারে চলে গেছে বাংলার রূপকার প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ বিধান চন্দ্র রায়ের মায়ের নামাঙ্কিত দিঘার অঘোরকামিনী হাসপাতাল।যদিও শুধু মাত্র হাসপাতাল নয়,আজকের প্রজন্মের ছেলে মেয়েদেরে কাছে,দিঘায় বেড়াতে আসা পর্যটকদের কাছে
অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র হতে পারতো এই হাসপাতাল।ক্যামেরার সামনে মুখ খুলতে না চাইলেও হাসপাতালের কর্মচারী থেকে এলাকার বাসিন্দারা সকলেই এই নিয়ে নিজেদের ক্ষোভ প্রকাশ করেছে এই নিয়ে।
স্থানীয় এলাকার শাসক কিংবা বিরোধী দলের নেতা নেত্রীরা মনে না রাখলেও এই হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎস্যক-নার্স ,অন্যান্য কর্মীরা শনিবার শ্রদ্ধার সাথে স্মরন করে ডাঃ বিধান চন্দ্র রায়কে,তাঁর অন্যন্য প্রচেষ্টাকে।বিধান চন্দ্র রায়ের পাশাপাশি তাঁর মা
অঘোরকামিনী দেবীকেও সম্মান জ্ঞাপন করেন তাঁরা।