প্রাকৃতিক দূর্যোগের জেরে অষ্টমী ও নবমীতে বৃষ্টির কারনে প্রতিমা শিল্পরা চিন্তায় ছিলেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আবহাওয়ার উন্নতি হওয়ায় কিছুটা চিন্তা মুক্ত হন প্রতিমা শিল্পীরা।সময় মত লক্ষী প্রতিমা বায়নাদারদের হাতে তুলে দিতে পেরে তাঁরা খুব খুশী
মাঝে আর কয়েক ঘন্টা তারপরেই ধনদেবী লক্ষ্মীদেবীর পুজো। এবছর লক্ষ্মীলাভ ভালো হওয়ায় হাসি ফুটলো প্রতিমা শিল্পীদের। গত কয়েক বছর করোনা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারনে সেইভাবে প্রতিমা বিক্রি হয়নি। এবার প্রতিমার বুকিং ভালো হওয়ায় খুশি প্রতিমা শিল্পীরা। রাতদিন এক করে প্রতিমা তৈরির শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত শিল্পীরা। শিল্পীরা জানাচ্ছেন, বুকিং যেমন বেড়েছে তেমনি প্রতিমার দামও বেড়েছে। ফলে লক্ষ্মীলাভ এবছর ভালো হচ্ছে।
শিল্পী চন্দনা ভট্টাচার্য জানান, বিগত প্রায় তিন দশক ধরে প্রতিমা তৈরির সাথে যুক্ত রয়েছি। স্বামী ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে আমি সংসারের কাজ সেরে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে থাকি। খুব ভালো লাগে।আগামীকাল পুজো তাই ব্যস্ততা বেড়েছে। রাতদিন করে প্রতিমার সাজ ও গহনা পরানোর কাজ করে চলেছি।