কাঁথির সবচেয়ে প্রাচীন সার্বজনীন শ্যামা পূজা আয়োজক রাজদূত ব্যায়ামাগার।৫৭ বর্ষের এই পূজার কমিটি তাদের প্রথা মেনে লক্ষী পূজার দিন সকালে খুঁটি পুজার আয়োজন করে।খুঁটি পুজার পাশাপাশি রাজদূত ব্যায়ামাগারের ফেস্টুন তোলা হয়।
খুঁটি পুজা অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন কাঁথি পৌরসভার উপ পৌরপ্রধান তথা বলাগেড়িয়া সেন্ট্রাল কো অপারেটিভ ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান সুপ্রকাশ গিরি।অন্যান্যদের মধ্যে ছিলেন যুব তৃনমূল নেতৃত্ব শিক্ষক সুরজিৎ নায়ক,দুলাল রায়,বিশিষ্ট সমাজসেবী বিশ্বজিৎ মাইতি,কাঁথি মহকুমা ক্রীড়া সংস্থার সহ সভাপতি সতীনাথ দাস অধিকারী,রাজদূত ব্যায়ামাগারের সভাপতি ডা: শ্রীমন্ত বানিয়া,ব্যায়ামাগারের সহ সভাপতি তথা কাঁথি মহকুমা ক্রীড়া সংস্থার সহ সাধারন সম্পাদক আইনজীবি রামকৃষ্ণ পন্ডা প্রমুখ।
কাঁথি পৌরসভার উপ পৌরপ্রধান তথা বলাগেড়িয়া সেন্ট্রাল কো অপারেটিভ ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান সুপ্রকাশ গিরি বলেন কাঁথি শহরের প্রাচীন শ্যামা আরাধক রাজদূত ব্যায়ামাগার।কাঁথির মানুষের কাছে অতিপরিচিত নাম।আজ খুঁটি পুজার মধ্যদিয়ে আলোর উৎসবের সূচনা হল।
রাজদূত ব্যায়ামাগারের সম্পাদিকা রাজনন্দিনী নন্দ মিশ্র জানিয়েছেন বিগত বছর গুলোর মত এবারেও নিয়ম নিষ্ঠা সহকারে শ্যামা মায়ের আরাধনায় ব্রতী হয়েছেন তাঁরা।বলেন শুধু শ্যামা মায়ের আরাধানা নয়,উৎসবের দিন গুলোতে দু:স্থদের বস্ত্র উপহার,অনাথদের সাথে ভ্রাতৃদ্বিতীয়া পালন,নিরন্নদের বসিয়ে মাংস ভাত খাওয়ানোর মত বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচী গ্রহন করা হয়েছে।