বুধবার ইকো পার্কের বিজয়া সম্মিলনীর মঞ্চেই আদানি গোষ্ঠীর সিইও করণ আদানিকে তাজপুরে পট তৈরির আগ্রহপত্র বা ইচ্ছাপত্র তুলে দেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।সেই পোর্ট ঘিরেই এবার রাজ্যে লক্ষাধিক কর্মসংস্থান আসছে বলে দাবি করল নবান্ন।
তাজপুর বন্দর নিয়ে যখন শাসক দল উচ্ছ্বসিত।সেই সময়ে এই বন্দরকে ঘিরে বিভক্ত বিরোধীরা।রাজ্য সরকার বললেও বন্দর হবেনা দাবি বিজেপি ।
রাজ্যের প্রধান বিরোধী দলের নেতা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী বলেন, তাজপুরে কোনও দিন বন্দর হবে না মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছে। বন্দর করতে পাঁচ হাজার একর জায়গা, ফোর লেন রাস্তা ও রেল লাইন করতে হবে। আগে জায়গা পাক তারপর তো বন্দর গড়ে উঠবে।
পূর্ব মেদিনীপুর সিপিআইএম জেলা সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য আশীস প্রামাণিক বলেন, আমরাও উন্নয়নের সামিল হতে চাই। যদি সঠিকভাবে দুর্নীতি চুরি না করে বেকার যুবক যুবতীদের স্বার্থে এই কর্মযজ্ঞ হয়।বলেন, রাজ্যের শিল্পক্ষেত্রে গতি আনতে তাজপুরে সমুদ্র বন্দর গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়ে ছিল বামফ্রন্ট সরকারের।বর্তমান রাজ্য সরকারও উদ্যোগী হয়েছে তাজপুরে বন্দর গড়ে তুলতে। তাদেরকে সাধুবাদ।
রাজ্যের কারা মন্ত্রী তথা রামনগরের বিধায়ক অখিল গিরি বলেন শুভেন্দু অধিকারী যতই প্রচার করুক,কোন লাভ নেই । বন্দর হবেই ।ইতিমধ্যেই ১০০০ একর জমি বন্দরের জন্যে নির্দিষ্ট হয়েছে।